You dont have javascript enabled! Please enable it! ১৯৭২-৭৫ সালে আওয়ামী লীগের যারা নিহত হয়েছেন  - সংগ্রামের নোটবুক

১৯৭২৭৫ সালে আওয়ামী লীগের যারা নিহত হয়েছেন 

১৯৭২

২৯ ফেব্রুয়ারি : বরিশালের উজিরপুরের যুবলীগকর্মী ও মুজিব বাহিনীর সদস্য আব্দুল লতিফ একদল দুষ্কৃতকারীর হাতে নিহত।

২০ মার্চ : ভােলা মহকুমা ছাত্রলীগের সভাপতি ও ভােলা কলেজ ছাত্র সংসদের  সহসভাপতি সালেহ আহম্মেদ, ছাত্রলীগ নেতা শফিউল্লাহ ও জুলফিকার আলী জুলুকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।

২৮ মার্চ :  বৈদ্যেরবাজার থানার বান্দা ইউনিয়ন ছাত্রলীগ কর্মী ফজলুল হক, আবদুল হক, আবদুল মতিন ও হােসেন আলী অজ্ঞাত আততায়ীর হাতে নিহত।

২৪ এপ্রিল : টাঙ্গাইলে ছাত্রলীগের মিছিলে বোমা হামলায় আহত আজিজুল হকের মৃত্যু।

৬ জুন : খুলনায় গণপরিষদ সদস্য আবদুল গফুর ও তার দুই সঙ্গী কামাল ও রিয়াজউদ্দিন একদল সশস্ত্র দুর্বৃত্তের হাতে অপহৃত ও নৃশংসভাবে খুন।

১৫ জুন : নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে একই পরিবারের তিনজনসহ চারজন আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত। এরা হচ্ছেন উক্ত এলাকার রিলিফ কমিটির সদস্য ও আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুস সাত্তার, তার পুত্র আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর প্রধান নূরুজ্জামান, কন্যা মাছিলপুর আওয়ামী মহিলা সমিতির সভানেত্রী রওশন আরা বেগম ও সুরেশচন্দ্র দাস। ভােরে বাড়ি ঘেরাও করে তাদের ধরে নিয়ে হত্যা করা হয়।

 ১২ জুলাই: পাবনা বুলবুল মহাবিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক ছাত্রলীগ নেতা আবদুস সাত্তার লালু অজ্ঞাত আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১৯ জুলাই: চৌমূহনীর আওয়ামী লীগ নেতা মােহাম্মদ সফিউল্লাহ নিজ বাসভবনে দুষ্কৃতকারীদের ছুরিকাঘাতে নিহত। 

জুলাই: নড়াইলে আওয়ামী লীগ কর্মী বিনয়কুমার মিত্র দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত।

২৬ জুলাই : কেরানীগঞ্জের আওয়ামী লীগ কর্মী আবু সাঈদ গুপ্তঘাতকের হাতে  নিহত।

৪ আগস্ট: নড়াইল জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ এম সােলায়মানকে কয়েকজন আততায়ী রূপগঞ্জ বাজারে দোকানে বসা অবস্থায় গুলি করে হত্যা করে।

৭ সেপ্টেম্বর : লৌহজংয়ে মুজিব বাহিনীর ইউনিট কমান্ডার গিয়াসউদ্দিন আহমেদ  ‘দুষ্কৃতকারী’দের হাতে নিহত।

১১ সেপ্টেম্বর:  নাশনাল জুটমিলের শ্রমিক লীগ কর্মী আবদুল কাদের নিহত।

৭ অক্টোবর: খুলনার ফুলতলায় আওয়ামী লীগ কর্মী সরদার খলিলুর রহমান নিজ বাড়িতে আততায়ীদের গুলিতে নিহত।

 ১৩ নভেম্বর: কক্সবাঞ্জারের মহেশখালীতে আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুর রহিম দুষ্কৃতকারীদের হাতে নিহত।

১৪ নভেম্বর : ঝালকাঠি শহরে শ্রমিক লীগ নেতা সঞ্জীবকুমার বােসকে গুলি করে হত্যা।

২৮ ডিসেম্বর : খুলনার দৌলতপুরে শ্রমিক লীগ নেতা আবু সুফিয়ানকে হত্যা। 

১৯৭৩

১ জানুয়ারি : পটুয়াখালীতে ছাত্রলীগ নেতা মীরজাহানকে অপহরণ ও হত্যা। একই দিনে ঝিনাইদহে আওয়ামী লীগ কর্মী মােসলেম উদ্দিনকে গুলি করে হত্যা।

৩ জানুয়ারি : বাকেরগঞ্জের মঠবাড়িয়ায় সাবেক গণপরিষদ সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতা সওগাতুল আলম সগীর আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১১ জানুয়ারি: ঘিওরে বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা সন্তোষ চক্রবর্তী ও তার ছােট ভাই মনােতােষ চক্রবর্তী দুষ্কৃতকারীদের হাতে নিহত।

২১ জানুয়ারি : বরিশালে ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল বারিক নিহত।

২৭ জানুয়ারি : কুষ্টিয়ার মিরপুর থানার চিথলিয়া ইউনিয়নের রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ কর্মী সিরাজ নিহত।

২৮ জানুয়ারি : কুমিল্লার মুরাদনগরে আওয়ামী লীগ কর্মী দীপক দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত।

১১ ফেব্রুয়ারি : কুষ্টিয়ার বাহাদুরপুর ইউনিয়ন কর্মী নুজ্জামান নিহত।

২ মার্চ : কুষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা ফকীর মােহাম্মাদ গুলিতে নিহত । 

৯ মার্চ: নেত্রকোনার তেলিগাতী কৃষক লীগ কার্যালয়ে প্রতিপক্ষের বােমায় তিনজন আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত।

১০ মার্চ : গজারিয়া থানার আওয়ামী লীগ কর্মী মোশাররফ হােসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত।

৬-৮ মার্চ: জয়পুরহাটে তিনজন আওয়ামী লীগ কর্মী হত্যা।

১২ মার্চ: মানিকগঞ্জের সিঙ্গাইরে আওয়ামী লীগ নেতা আবদুস সালাম  আততায়ীর ছুরিকাঘাতে নিহত।

১৮ মার্চ : আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক কমিটির সদস্য আতাউল আল ফারুক নিহত। একই দিনে নোয়াখালীতে আবুল বাশার ও দিনাজপুরে ছাত্রলীগ নেতা কবিরউদ্দিন আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১ এপ্রিল : মনােহরদীর আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুল মজিদ নিহত।

২৮ এপ্রিল : কিশােরগঞ্জের কাতিয়ালী থানার আওয়ামী লীগ নেতা মােহাম্মদ  জামিল (মু মিয়া) আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১৮ এপ্রিল: শালিখায় আওয়ামী লীগ কর্মী আবদুল গণি নিহত।

৩০ মে: রিদপুর জেলার নড়িয়া এলাকা থেকুে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য নূরুল হক আততায়ীর গুলিতে নিহত।

৩ জুন : বগুড়া আওয়ামী যুবলীগ সদস্য আবদুর রহমান নিহত।

৫ জুন : বৈদ্যেরবাজার যুবলীগ আহ্বায়ক আবদুল বাতেন নিহত। ১০ জুন : নীলফামারীর খােকসা-পলাশবাড়ী ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ নেতা তনুভূষণ রায়কে গুলি করে হত্যা।

৩ জুলাই : রমনা যুবলীগ নেতা আনােয়ার হােসেনকে পিটিয়ে হত্যা।

৬ জুলাই : ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জমির উদ্দিন আহমদকে গলা কেটে হত্যা।

 ১০ জুলাই : চাপাইনবাবগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা মোজাফফর হােসেন নিহত।

 ১। আগস্ট: বেলকুচি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুল খালেক দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত। একই দিনে রাজশাহীর বাগমারায় আওয়ামী লীগ কর্মী আজাহার আলী গুলিতে নিহত

১৬ আগস্ট: রাজবাড়ী জেলা আওয়ামী লীগ নেতা, রিলিফ কমিটির চেয়ারম্যান অমলকৃষ্ণ চক্রর্তীকে মুখােশধারীরা হত্যা করেছে। একই দিন বৈদ্যেরবাজারে ছাত্রলীগ কর্মী শিবু চন্দ্রকে হত্যা করা হয়।

১৮ আগষ্ট: গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ কর্মী খলিলুর রহমান নিহত, একই দিন ফতুল্লায় আওয়ামী লীগ নেতা আবদুর রহমান নিহত। ]

২১ আগস্ট : পাবনার শাহজাদপুরে জাওয়ামী লীগ নেতা ফখরুল ইসলামসহ দুজন গুলিতে নিহত।

১৩ আগস্ট : দিনাজপুরে তিনজন আওয়ামী লীগ কর্মী নিহত। এরা হচ্ছেন নরেন্দ্রনাথ শীল, বিপিন সাহা ও নজিবুর রহমান।

২৫ সেপ্টেম্বর: পালং থানা যুবলীগ সভাপতি ইদ্রিস আলী নিহত।

২৯ সেপ্টেম্বর: মাদারীপুরে ছাত্রলীগ কর্মী আবদুল মােতালেব নিহত।

১১ অক্টোবর : বাকেরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগ নেতা কুমুদ বনু নিহত।

১৩ অক্টোবর : মাধবপুর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি দুলাল মিয়াকে হত্যা করা হয়।

২০ অক্টোবর : নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগ কর্মী আলাউদ্দিন নিহত।

৩ নভেম্বর: যশোরের ফুলতলা থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক তোবারক হােসেন নিহত।

৬ নভেম্বর : রংপুর জেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম আততায়ীর হাতে নিহত।

১০ নভেম্বর:  সীতাকুণ্ড থানা আওয়ামী লীগ সহসভাপতি আমিরুজ্জামান ছুরিকাঘাতে নিহত।

২৪ ডিসেম্বর : দোহারে ছাত্রলীগ কর্মী হারুন নিহত।

২৮ ডিসেম্বর : চাপাইনবাবগঞ্জের আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজুল হক নিহত।

১৯৭৪

১০ জানুয়ারি: জাতীয় সংসদ সদস্য ও ভােলা জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মােতাহের উদ্দিন আহমেদ আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১১ জানুয়ারি : মাদারীপুর জেলার ছাত্রলীগ নেতা সেকান্দর আলী দুষ্কৃতকারীদের হাতে নিহত।

১২ জানুয়ারি : মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি সম্পাদক আমজাদ হােসেন ও পাবনার আওয়ামী লীগ নেতা নকিব আলী গুলিতে নিহত।

 ৩০ জানুয়ারি: মানিকগঞ্জ জেলা যুবলীগ সদস্য আবদুল খালেককে গুলি করে হত্যা।

১৩ ফেব্রুয়ারি : মাদারীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা সরদার শাজাহান দুষ্কৃতকারীদের গুলিতে নিহত। 

১ মার্চ : যশাের জেলা ছাত্রলীগ নেতা একরামুল কবির গুলিতে নিহত।

৭ মার্চ : পটুয়াখালীতে আওয়ামী লীগ নেতা আবুল কাশেম আততায়ীর হাতে নিহত।

১৬ মার্চ:  মনােহরদী থানার সংসদ সদস্য গাজী ফজলুর রহমান মুখােশধারীদের গুলিতে নিহত।

২৩ মার্চ : শ্রীপুরে আওয়ামী লীগ নেতা শাহাবুদ্দিন মণ্ডল গুলিতে নিহত।

৩০ মার্চ : হবিগঞ্জ জেলা যুবলীগ সভাপতি আবদুল মতিন নিহত। ৫ এপ্রিল: মুহসীন হলে সাতজন ছাত্রলীগ কর্মী নিহত।

২০ মে: মাদারীপুরে গোসাইরহাট থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি জামালউদ্দিন আততায়ীর গুলিতে নিহত।

২২ মে : বরিশালে যুবলীগ নেতা এস এম ইলিয়াস হিরু ও মঞ্জুরুল হক ফিরােজ এবং রাবাড়ীর পাংশায় যুবলীগ নেতা শানস কুমার সাহা নিহত।

 ৮ জুন : নারায়ণগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি গােলাম মহিউদ্দিন শাহাজান গুলিতে নিহত।

 ১৩ জুন: মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগ নেতা হারুনুর রশিদ (নিরু) আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১০ জুলাই : বরিশাল জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার জালাল উদ্দিন আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১ আগস্ট : ময়মনসিংহ আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ সাবেক এমসিএ অ্যাডভােকেট ঈমান আলী গুলিতে নিহত । দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগ নেতা মারা যান ছুরিকাঘাতে।

১২ আগস্ট : মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবদুর রশিদ গুলিতে নিহত। রেজিস্ট্রি অফিসে ১২ থেকে ১৩ জনের একটি দল নৌকায় করে এসে তাকে হত্যা করে। দুর্বৃত্ত দলে একজন মহিলা ছিল। মাদারীপুরে ছাত্রলীগ নেতা সিরাজ সরদার ও ওমর আলী টেপাকে গুলি করে হত্যা।

১৪ সেপ্টেম্বর : শালিখা থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি মধুসূদন কুণ্ডু গুলিতে নিহত।

 ৬ অক্টোবর : টাঙ্গাইল মধুপুর থানা আওয়ামী লীগ নেতা মহেন্দ্র লাল বর্মণ অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির গুলিতে নিহত।

 ২০ অক্টোবর : গৌরনদীতে আওয়ামী লীগ নেতা শামসুল হক বিশ্বাসসহ পরিবারের চারজন নিহত।

২৯ অক্টোবর : ঝালকাঠির কাঁঠালিয়া থানা আওয়ামী লীগ সম্পাদক রহমান লস্কর আততায়ীর গুলিতে নিহত। 

৩ ডিসেম্বর : রাজবাড়ীতে ছাত্রলীগ কর্মী শাজাহান নিহত।

 ৪ ডিসেম্বর : ফরিদপুর জেলায় আওয়ামী লীগ নেতা আবু ইউসুফ আমিনুদ্দিন গুলিতে নিহত।

 ৮ ডিসেম্বর : নরসিংদী কলেজের ভিপি হারুনুর রশিদ নিহত। 

১০ ডিসেম্বর : মােহাম্মদপুর থানা স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী প্রধান আলী আজম গুলিতে নিহত।

২৭ ডিসেম্বর:  কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ঈদের নামাজ আদায়কালে সংসদ সদস্য গােলাম কিবরিয়া নিহত।

৩০ ডিসেম্বর : চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রলীগ নেতা এহসানুল হক নিহত।

৩১ ডিসেম্বর : চুয়াডাঙ্গায় আওয়ামী লীগ কর্মী কামরুল ইসলাম নিহত। 

১৯৭৫

২ জানুয়ারি : পাবনার কাশীনাথপুরে যুবলীগ নেতা মাে. কোরবান আলী নিহত ; পাবনায় আওয়ামী লীগ কর্মী শাহঅালম গুলিতে নিহত।

৯ জানুয়ারি : মাদারীপুর নড়িয়া থানা আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল গণি শেখ গুলিতে নিহত। উজিরপুরে যুবলীগ সভাপতি আবদুর রহমান নিহত।

 ১৩ জানুয়ারি : দোহারে আওয়ামী লীগ নেতা সিরাজউদ্দিন হােসেন গুলিতে নিহত।

৭ ফেব্রুয়ারি : নাটোরে আওয়ামী লীগ কর্মী সাবের আলী নিহত।

৮ ফেব্রুয়ারি : ময়মনসিংহে যুবলীগ কর্মী আবদুস সােবহান নিহত। ২৪ ফেব্রুয়ারি : নেত্রকোনার সংসদ সদস্য আবদুল খালেক দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত।

১২ মার্চ : সাতকানিয়ায় বাকশাল কর্মী আশুতােষ মহাজন খুন।

১৮ মার্চ : পাংশা থানা বাকশাল সভাপতি জোনাব আলী ও কর্মী ইয়াকুব আলী গুলিতে নিহত। চাটমােহর, বাকশাল নেতা আবুল কাসেম গুলিতে নিহত।

২০ মার্চ : সিরাজগঞ্জে যুবলীগ নেতা আবদুল হামিদ খুন।

২১ মার্চ : বগুড়ায় যুবলীগ নেতা মােস্তাফিজুর রহমান নিহত।

১২ এপ্রিল : নড়াইলে বাকশাল নেতা অমরেন্দ্রনাথ বিশ্বাস নিহত। ১৩ এপ্রিল: ময়মনসিংহের যুবলীগ নেতা মাজহারুল ইসলাম গুলিতে নিহত। রাজবাড়ীর বাকশাল নেতা শাহ মােহাম্মদ হােসেন আততায়ীর গুলিতে নিহত।

২৫ এপ্রিল : কুষ্টিয়ায় বাকশাল নেতা মমতাজ আলী নিহত।

৮ মে : নােয়াখালীতে ছাত্রলীগ নেতা কামাল আহমেদ নিহত। আটারবাড়ীতে বাকশাল কর্মী ফজলুল হক নিহত।

 ১১ মে : নােয়াখালীতে ছাত্রলীগ নেতা কামালুদ্দিন খুন।

১৬ মে: হরিণাকুণ্ডুতে বাকশাল কর্মী ডা. গিরিন্দ্রনাথ নিহত।

২৮ মে : ঘাটাইল থানা বাকশাল সম্পাদক কলিমুর রহমান গুলিতে নিহত। 

২৫ মে : পাকুটিয়ায় বাকশাল কর্মী তোতামিয়া ও পরশু থানা যুবলীগ কর্মী ইলিয়াস হােসেন গুলিতে নিহত। বামাইলে বাকশালের সম্পাদক কলিমুর রহমান বাঙালি ব্রাশফায়ারে নিহত।

১ জুন: চুয়াডাঙ্গা বাকশালের কোষাধ্যক্ষ দোস্ত মােহাম্মদ আনসারী গুলিতে নিহত।

২ জুন : টুঙ্গিপাড়ার বাকশাল নেতা সােহরাব হােসেন নিহত।

২ জুন : বৈদ্যেরবাজারে বাকশাল কর্মী রহমান আলী মিয়া নিহত।

৮ জুন : কোম্পানীগঞ্জে বাকশাল সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম গুলিতে নিহত

১৮ জুন:  জাতীয় শ্রমিক লীগের কেন্দ্রীয় কমিিটর সদস্য আবদুল রশীদ লেবু আততায়ীর গুলিতে নিহত।

১৮ জুন : দিনাজপুরে বাকশাল নেতা শহিদুল হক বুলু নিহত।

২৫ জুন; জয়দেবপুর থানা বাকশাল নেতা কফিলউদ্দিন ও কর্মী শহর আলী নিহত।

৪ জুলাই: শ্রীপুর থানা বাকশাল নেতা মনিরউদ্দিন ফকির ও কর্মী আবদুর হালিম মাস্টারকে গুলি করে হত্যা।

১৭ জুলাই: পাঁচবিবি বাকশাল নেতা মনিরউদ্দিন ফকির ও কর্মী আবদুর হালিম মাস্টারকে গুলি করে হত্যা।

১৭ জুলাই : পাঁচবিবি বাকশাল নেতা আলাউদ্দিন আহমেদ গুলিতে নিহত।

১ আগস্ট : রামু থানা বাকুশাল নেতা আজিজুল ইসলাম নিহত।

৩ আগস্ট : বগুড়ায় বাকশাল কর্মী আফতাউদ্দিন নিহত। 

[তালিকাটি দৈনিক বাংলার বাণী  পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে তৈরি]

Ref: রক্ষীবাহিনীর সত্য মিথ্যা আনোয়ার উল আলম, pp 210-216